তাহফীযুল কুরআনিল কারীম
বই: ওয়াকফ্, ইবতিদা, আয়াতে মুতাশাবিহাত চিহ্নিত তাহ্ফীযুল কুরআনিল কারীম
প্রকাশনায়: আত-তাওহীদ প্রকাশনী
কভার: হার্ড কভার
পেপার কোয়ালিটি: হোয়াইট
প্রকাশনায়: আত-তাওহীদ প্রকাশনী
কভার: হার্ড কভার
পেপার কোয়ালিটি: হোয়াইট
বইটি কিনতে কিল্ক করুন: ওয়াকফ্, ইবতিদা, আয়াতে মুতাশাবিহাত চিহ্নিত তাহ্ফীযুল কুরআনিল কারীম
আরো জানতে কিল্ক করুন: তাওহীদ পাবলিকেশন্স
ওয়াকফ্, ইবতিদা, আয়াতে মুতাশাবিহাত চিহ্নিত তাহ্ফীযুল কুরআনিল কারীম
প্রকাশনায়: আত-তাওহীদ প্রকাশনী
আপনি কেন তাহফীযুল কুরআনির কারীমটি সংগ্রহ করবেন?
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি। যিনি এই কুরআন হুবহু মানুষদের নিকট পৌঁছে দিয়েছেন- পথনির্দেশনার জন্য।
সম্মানিত পাঠক, আপনি যে বয়সেরই হোন না কেন, কুরআনুল কারীম বিশুদ্ধ তিলাওয়াত অতিব জরুরী। আর বিশুদ্ধ তিলাওয়াত করতে গেলে আয়াত বড়-ছোট হওয়ার কারণে এক দমে আয়াত শেষ করা কঠিন হয়ে পড়ে। বড় আয়াতের মধ্যখানে কোনো বিরতি চিহ্ন না থাকায় তা কীভাবে থামবেন এবং পুনরায় কীভাবে মিলিয়ে পড়বেন- তার দিক নির্দেশনা দেয়া আছে এই কুরআনে। আর এর সুবিধা হচ্ছে, তিলাওয়াত কালে অর্থও ঠিক থাকবে। শুনতেও ভালো লাগবে । আল্লাহ তায়ালাও পছন্দ করবেন-ইনশাআল্লাহ।
মুখস্থ পড়তে গিয়ে একই আয়াত মুশাবাহাহ্ লেগে যায়? ৭ পারায় তিলাওয়াত চলাকালে ২০ পারায় যাওয়ার মতো সমস্যার সমাধান রয়েছে এই কুরআনে । এর পাতায় পাতায় আয়াতের মুশাবাহাগুলো লেখা রয়েছে। কোথায় প্যাচ লাগতে পারে, তার উল্লেখ রয়েছে এই কুরআনে । ফলে মুশাবাহাহ্ লাগবে না- ইনশাআল্লাহ ।
আন্তর্জাতিক অথবা জাতীয় প্রতিযোগিতা কিংবা স্বলাতে বা যেকোন অনুষ্ঠানে তিলাওয়াত করতে হলে পড়া চাই এই ‘তাফীযুল কুরআনির কারীম’ । অর্থ না জানলেও প্রতিটি রুকূ’র আলোচ্য বিষয় জানা যাবে খুব সহজেই । একই সাথে তিলাওয়াত শুরু ও শেষ করা যাবে নির্ভুলভাবে। কেননা কুরআনের বিষয়ভিত্তিক প্যারাগুলো চিহ্নিত করা আছে এই কুরআনে।
কুরআন মাজীদ তিলাওয়াতের কিছু আদব:
মহাগ্রন্থ কুরআন মাজীদ তিলাওয়াতের অনেক আদব রয়েছে। তন্মধ্যে:
১. একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য তিলাওয়াত করা।
২. মিসওয়াক করে (বিশেষ করে ঘুম থেকে উঠার পর) কুরআন তিলাওয়াত করা।
৩. ভয়-ভীতি সহকারে, প্রশান্তচিত্তে ও গাম্ভীর্যতার সাথে তিলাওয়াত করা।
৪. কুরআন মাজীদ পড়ার শুরুতে আ’উযুবিল্লাহ ও বিসমিল্লাহ্ বলে শুরু করা এবং প্রতি সূরার শুরুতে বিসমিল্লাহ্ বলা।