Parturient ut id tellus vulputatre ac ultrlices a part ouriesnt sapien dignissim partu rient a a inter drum vehicula. Ornare metus laoreet tincidunt eros rolem tristique pretium malada.
Cras rhoncus vivamus luctus platea arcu laoreet selm. Curae est condenectus sed hac a parturient vestibulum.
অর্থাৎ নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তা’আলার যিকরই সর্বশ্রেষ্ঠ ।
(সূরা আনকাবূত:৪৫ )
فَاذْكُرُونِي أَذْكُرْكُمْ
অর্থাৎ তোমরা আমাকে স্মরণ কর, আমিও তোমাদেরকে স্মরণ করব।
(সূরা বাকারাহ:১৫২)
أَلَا بِذِكْرِ اللهِ تَطْمَئِنَّ الْقُلُوبُ
অর্থাৎ জেনে রেখো, আল্লাহর যিকরের দ্বারাই হৃদয় শান্তি পায় ।
(সূরাঃ রা’দ:২৮)
দৈনন্দিন দু‘আ ও যিকরের ফযীলত পুস্তিকাটিতে দো‘আ এবং যিকর অর্থসহ তুলে ধরা হয়েছে। এগুলো হৃদয়ঙ্গম করে একজন ব্যক্তি নামাযের পরিপূর্ণতা ও স্বাদ অনুভব করতে পারবে।
দৈনন্দিন দু’আ ও যিকরের ফযীলত
ভূমিকা
নিশ্চয়ই সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ তা’আলার জন্য, আমরা তাঁরই প্রশংসা করি, তাঁরই সমীপে সাহায্য প্রার্থনা করি, তাঁরই কাছে ক্ষমা চাই । আর আমরা আল্লাহ তা’আলার নিকট আমাদের হৃদয়ের মন্দ ও আমাদের খারাপ আমাল হতে আশ্রয় চাই। যে ব্যক্তিকে আল্লাহ তা’আলা সুপথ দেখাবেন তাকে কেই পথভ্রষ্ট করতে পারবে না, আর তিনি যাকে পথভ্রষ্ট করবেন তাকে কেউ সুপথ দেখাতে পারবে না। আর আমরা সাক্ষ্য প্রদান করছি যে, আল্লাহ তা’আলা ব্যতীত কোন সত্য মা’বূদ নেই, তিনি একক, তাঁর কোন শরীক নেই। আর আমরা এও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, নিশ্চয়ই মুহাম্মাদ ﷺ তার বান্দা ও রসূল । আল্লাহ তা’আলার বাণী:
অর্থাৎ হে মনুষ্য সমাজ! তোমরা তোমাদের প্রতিপালককে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে একটি মাত্র ব্যক্তি হতে পয়দা করেছেন এবং তা হতে তার জোড়া সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর সেই দু’জন হতে বহু নর-নারী ছড়িয়ে দিয়েছেন এবং তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যার নামে তোমরা পরস্পর পরস্পরের নিকট (হাক্ক) চেয়ে থাক এবং সতর্ক থাক জ্ঞাতি-বন্ধন সম্পর্কে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের উপর তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখেন। (সূরা নিসা: ১)
দৈনন্দিন দুআ ও যিকরের ফযীলত
যিরের ফযীলত
কুরআন ও হাদীসে যিকরের অনেক ফযীলত বর্ণিত হয়েছে। নিম্নের শিরোনামগুলোতে কতিপয় উল্লেখ করা হলো:
১। আল্লাহর যিকরই সর্ব শ্রেষ্ঠ: এ সম্পর্কে আল্লাহ তা’আলা বলেন:
وَلَذِكْرُ اللهِ أَكْبَرُ
অর্থাৎ নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তা’আলার যিকরই সর্বশ্রেষ্ঠ । (সূরা আনকাবূত:৪৫) ২। যিকর হলো সর্বোত্তম আমল ।
৩। যিকর হলো পূত-পবিত্র আমল ।
৪। যিকর হলো সর্বোচ্চ আমল ।
৫। যিকর হলো স্বর্ণ-রৌপ্য দান করার চেয়েও উত্তম ।
৬। যিকর হলো শত্রুর মুকাবেলা করে শত্রুকে হত্যা করা অথবা শহীদ হয়ে যাওয়া হতে উত্তম ।
৭। যিকর জাহান্নামের আযাব হতে মুক্তির সর্বোত্তম উপায়:
দৈনন্দিন দুআ ও যিকরের ফযীলত
ইমাম তিরমিযী ও ইমাম ইবনে মাজাহ আবূ দারদা হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, নবী (ﷺ) এরশাদ করেন: ‘আমি কি তোমাদের উত্তম আমলের কথা জানাবো না, যা তোমাদের প্রভুর নিকট অত্যন্ত পবিত্র, তোমাদের জন্য অধিক মর্যাদা বৃদ্ধিকারী, (আল্লাহর পথে) সোনা-রুপা ব্যয় করা অপেক্ষা উত্তম এবং তোমরা তোমাদের শত্রুদের মুখোমুখি হয়ে তাদেরকে হত্যা করা এবং তারা তোমাদেরকে হত্যা করার চাইতেও অধিকতর শ্রেয়? তাঁরা বললেন, হ্যাঁ; বলুন, তিনি বলেন, আল্লাহর যিকর ।” মুয়াজ ( رضي الله عنه) বলেন: আল্লাহর আযাব থেকে মুক্তকারী তাঁর যিকরের চেয়ে উত্তম কিছু নেই।
Reviews
There are no reviews yet.