Parturient ut id tellus vulputatre ac ultrlices a part ouriesnt sapien dignissim partu rient a a inter drum vehicula. Ornare metus laoreet tincidunt eros rolem tristique pretium malada.
Cras rhoncus vivamus luctus platea arcu laoreet selm. Curae est condenectus sed hac a parturient vestibulum.
“সবাই ঈমান রাখে, আল্লাহর ওপর, তাঁর ফিরিশতাদের প্রতি, তাঁর কিতাবের প্রতি এবং তাঁর নবীদের ওপর, তারা বলে আমরা তাঁর রাসূলগণের মধ্যে কোনো তারতম্য করি না।” [সূরা আল-বাকারাহ, আয়াত: ১৮৫]
“ঈমান হচ্ছে, তুমি আল্লাহ, তাঁর ফিরিশতাগণ, কিতাবসমূহ, রাসূলগণ ও শেষ দিবসের (আখিরাতের) প্রতি ঈমান স্থাপন করবে। আরো বিশ্বাস রাখবে তাকদীরের ভালো মন্দের প্রতি।” (সহীহ মুসলিম)
ঈমানের সংজ্ঞা হলো, মুখে বলা এবং অন্তরে বিশ্বাস করা ও বাস্তবে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের মাধ্যমে সম্পাদন করা। ঈমান আনুগত্যে বৃদ্ধি হয়, নাফরমানী ও অবাধ্যতায় হ্রাস পায়।
“প্রকৃত মুমিন তারাই যখন তাদের নিকটে আল্লাহর নাম স্মরণ করা হয় তখন তাদের অন্তর কেঁপে উঠে। আর যখন তাদের নিকট তাঁর আয়াত পঠিত হয় তখন তাদের ঈমান বর্ধিত হয়। তারা তাদের রবের ওপরেই ভরসা করে। আর যারা সালাত প্রতিষ্ঠা করে এবং আমার প্রদত্ত রুযী থেকে (আল্লাহর পথে) ব্যয় করে। তারাই হল সত্যিকার ঈমানদার।” [সূরা আল-আনফাল, আয়াত: ২-৪]
“এবং যে আল্লাহর ওপর ও তাঁর ফিরিশতাদের ওপর, তাঁর কিতাবসমূহের ওপর এবং রাসূলগণের ওপর ও কিয়ামত দিবসের ওপর বিশ্বাস স্থাপন করে না তারা চরম পথভ্রষ্ট।” [সূরা আন-নিসা, আয়াত: ১৩৬]
আর ঈমান যা মুখের দ্বারা সম্পাদিত হয়: যেমন, যিকির, দো‘আ, ন্যায়ের আদেশ, অন্যায়ের নিষেধ ও কুরআন পাঠ করা ইত্যাদি।
অনুরূপ অন্তরের সাথেও ঈমান সংশ্লিষ্ট: যেমন, স্রষ্টা, প্রতিপালক, পরিচালক, ইবাদতের অধিকারী এবং সুন্দরতম নাম ও মহান গুণাবলীর ক্ষেত্রে আল্লাহ তা‘আলার (তাওহীদ) একত্ববাদে বিশ্বাস স্থাপন করা। এক ও অদ্বিতীয় আল্লাহ তা‘আলার দাসত্বের আবশ্যকতায় বিশ্বাস স্থাপন করা। ইচ্ছা-সংকল্প ইত্যাদিও এর মধ্যে শামিল।
আর অন্তরের কাজ হলো: আল্লাহর ভালোবাসা, ভয়-ভীতি, আশা-আগ্রহ ও ভরসা ইত্যাদি (সবকিছু অন্তরের ঈমান)।
অঙ্গ-প্রতঙ্গের কর্মসমূহ ঈমানের অন্তর্ভুক্ত। যেমন, সালাত, সাওম, হজ, আল্লাহর পথে জিহাদ, দীনী শিক্ষার্জন ইত্যাদি।
“তিনি মুমিনদের অন্তরে প্রশান্তি নাযিল করেন, যাতে তাদের ঈমানের সাথে আরো ঈমান বেড়ে যায়।” [সূরা আল-ফাতহ, আয়াত,৪]
সুতরাং অনুগত্য ও নৈকট্যশীলতা যত বৃদ্ধি পায়, ঈমানো ততো বৃদ্ধি পায়। আর অনুগত্য ও নৈকট্যশীলতা যত হ্রাস পায়, ঈমানো ততো হ্রাস পায়। যেমন-অবাধ্যতা ও নাফরমানী ঈমানে কু-প্রভাব ফেলে, যদি তা (নাফরমানী) বড় ধরণের শির্ক বা কোনো কুফুরী কাজ হয় তাহলে আসল ঈমানকে ধ্বংস করে দিবে। আর যদি ছোট ধরণের কোনো নাফরমানী হয় তাহলে ঈমানের পরিপূর্ণতায় ঘাটতি আসে এবং তা কলুষিত ও দুর্বল হয়ে যায়।
“তারা কসম খেয়ে বলে যে আমরা বলি নি। অথচ তারা কুফরী বাক্য বলেছে এবং ইসলাম গ্রহণ করার পর কুফুরী করেছে। [সূরা আত-তাওবাহ, আয়াত: ৭৪]
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
«لا يزني الزاني حين يزني وهو مؤمن، ولا يسرق السارق حين يسرق وهو مؤمن، ولا يشرب الخمر حين شربها وهو مؤمن»
“ব্যাভিচারী পরিপূর্ণ ঈমানদার অবস্থায় ব্যাভিচারে লিপ্ত হয় না, চোর পরিপূর্ণ ঈমানদার অবস্থায় চুরি করে না এবং মদ্যপায়ী পরিপূর্ণ ঈমানদার অবস্থায় মদ পান করে না, (অর্থাৎ উক্ত সময়ে তাদের ঈমান অপূর্ণ ও দুর্বল হয়ে যায়)।” (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)
Reviews (0)
Reviews
There are no reviews yet.
Be the first to review “আরকানুল ঈমান বা ঈমানের স্তম্ভসমূহ” Cancel reply
Reviews
There are no reviews yet.